যখন দৃষ্টি সীমানার সামনে কোন পথ থাকে না। আর পেছনে সব পথ হয় অবরুদ্ধ, তখন দুইটা কাজ করা যায়-
প্রথমটা হল, সেই স্থানেই আজীবন পথের জন্যে অপেক্ষা করা। ততক্ষণ, যতক্ষণ না পর্যন্ত নতুন পথের সন্ধান পাওয়া যায়।
আর দ্বিতীয়টা হল, নিজেই নিজের পথ তৈরি করে নেয়া। হ্যাঁ, এই তৈরি করাটা কঠিন, তবে অসম্ভব নয়। এতটুকু বিশ্বাস মনে রাখতে হবে যে- আপনি যেটা করছেন সেটা ভুল নয়, সেটা থামানোর নয়। আর আপনি থেমে গেলে আপনার পথ অনুসরণ করে যারা এসেছে বা আসবে বলে চিন্তা করছে তারা আশাহত ও দিক ভ্রষ্ট হয়ে পড়বে। আর আপনার এতদিনের শ্রম পণ্ডশ্রমে পরিণত হবে।
চলার পথে হয়তো অনেকেই কটূক্তি করবে, প্রতিবন্ধকতা তৈরি করবে। আপনাকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করবে। আর এগুলো না পেরে আপনার নামে বদনাম ছড়াবে। আপনার পথের খারাপ দিক গুলো সবাইকে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিবে।
এতকিছুর পরেও কিন্তু আপনার পথের পথিক থেমে থাকবেনা। তারা আপনাকে অনুসরণ করে চলবেই। তারাও তাদের ক্ষেত্রে কিছু পরিবর্তন আনবে। তবে আপনার ধারা ভুলে যেয়ে নয়। বরং সেটিকে আদর্শ মেনেই নতুন পথ তৈরি করবে।
তাই বলছি, থেমে যাবেন না। এগুতে থাকুন। এক সময় নিজের পথের স্বীকৃতি আপনি অবশ্যই পাবেন...
প্রথমটা হল, সেই স্থানেই আজীবন পথের জন্যে অপেক্ষা করা। ততক্ষণ, যতক্ষণ না পর্যন্ত নতুন পথের সন্ধান পাওয়া যায়।
আর দ্বিতীয়টা হল, নিজেই নিজের পথ তৈরি করে নেয়া। হ্যাঁ, এই তৈরি করাটা কঠিন, তবে অসম্ভব নয়। এতটুকু বিশ্বাস মনে রাখতে হবে যে- আপনি যেটা করছেন সেটা ভুল নয়, সেটা থামানোর নয়। আর আপনি থেমে গেলে আপনার পথ অনুসরণ করে যারা এসেছে বা আসবে বলে চিন্তা করছে তারা আশাহত ও দিক ভ্রষ্ট হয়ে পড়বে। আর আপনার এতদিনের শ্রম পণ্ডশ্রমে পরিণত হবে।
চলার পথে হয়তো অনেকেই কটূক্তি করবে, প্রতিবন্ধকতা তৈরি করবে। আপনাকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করবে। আর এগুলো না পেরে আপনার নামে বদনাম ছড়াবে। আপনার পথের খারাপ দিক গুলো সবাইকে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিবে।
এতকিছুর পরেও কিন্তু আপনার পথের পথিক থেমে থাকবেনা। তারা আপনাকে অনুসরণ করে চলবেই। তারাও তাদের ক্ষেত্রে কিছু পরিবর্তন আনবে। তবে আপনার ধারা ভুলে যেয়ে নয়। বরং সেটিকে আদর্শ মেনেই নতুন পথ তৈরি করবে।
তাই বলছি, থেমে যাবেন না। এগুতে থাকুন। এক সময় নিজের পথের স্বীকৃতি আপনি অবশ্যই পাবেন...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন