একটা সময় ছিল যখন পরিবারের পুরুষ মানুষটাই আয়ের উৎস হিসেবে গণ্য হতো। যদিও তখন পরিবারের বাকি সদস্যেরা, বিশেষ করে মহিলা সদস্যেরা তাদের পরিবার গোছানোর পাশাপাশি গবাদি পশু পালন কিংবা তাতে সহায়তা, বিভিন্ন শাক সবজি ফলাত নিজেদের আঙ্গিনাতেই। নকশি কাঁথা আর হাতে তৈরি আরও অনেক জিনিষ ছিলই। তবুও সেগুলি আয়ের উৎস হিসেবে গণ্য করতো না আমাদের সমাজ। আবার দরিদ্রতা দূর করার রাস্তা কিন্তু তারা দেখিয়ে দেয়নি।
অগত্যা ঘরের নারী পেটের প্রয়োজনে রাস্তায় নামে উপার্জনের জন্যে। তখন তাদের রাস্তায় উপার্জনের উৎস হিসেবে আসে “গার্মেন্টস সেক্টর”। নারীও কর্মী এটা হারে হারে বুঝতে পারে সমাজ। তাই আর বেধে রাখতে পারেনি, ছাড় দিতেই হয়েছে নারীকেও উপার্জন করার জন্যে।
তারপর শুধু নারীই নয়, নারী-পুরুষ উভয়েই পরিবারের আয়ের উৎস হয়ে উঠলো।
কি ভাবছেন? নিশ্চই তাদের খুব আর্থিক উন্নতি ঘটেছে ইতোমধ্যে। তারা নিশ্চই সুখের সমুদ্রে ভেসে চলেছে।
কিন্তু ঘটনা তো এখানেই উল্টো। উন্নতি এই সব খেটে খাওয়া শ্রমিকদের হয়নি বরং হয়েছে শিল্প মালিকদের। কারণ তারা কত কম দিয়ে কত পরিশ্রম করানো যায় তার সূক্ষ্ম হিসেব অনেক আগেই করে ফেলেছিল। তাদের শিল্পের পেছনে শ্রম দেয়া মানুষ গুলিকে তারা কোনদিন মানুষ হিসেবে কল্পনাই করেনি, করেছে উৎপাদন যন্ত্র হিসেবে। আর যন্ত্র নিয়ে এত ভাবার সময় কোথায়। একটা বিকল হয়েছে তো অন্য আরেকটা তো তার জায়গায় পূরণ করার জন্য, আর সেটাও খুব সহজেই পাওয়া যাচ্ছে। তাই কোনরকম খেয়ে পড়ে বেঁচে থাকার জন্যে কিছু পারিশ্রমিকের নামে ভিক্ষা দিয়ে চালাচ্ছিল এতকাল।
কিন্তু তাতেও মনে শান্তি হয় নি তাদের। এবার সেই পারিশ্রমিক বন্ধ করে দিয়ে শুধুই খাটাতে উদ্ভূত হয়েছে তারা। আর এটার বিরোধিতা করতে গেলেও দুনিয়ার সব বিপত্তি তৈরি করে দেয়।
আপনি তাদের হয়ে কিছু করতে যাবেন?
তারা আপনাকেও ছেড়ে কোন কথা বলবে না। লাঠিপেটা করে আপনাকে এলাকা ছাড়া করবে।
এভাবে কতকাল ধরে ঠকে আসবে এরা? এর থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার পথ কি কারো জানা নেই??
অগত্যা ঘরের নারী পেটের প্রয়োজনে রাস্তায় নামে উপার্জনের জন্যে। তখন তাদের রাস্তায় উপার্জনের উৎস হিসেবে আসে “গার্মেন্টস সেক্টর”। নারীও কর্মী এটা হারে হারে বুঝতে পারে সমাজ। তাই আর বেধে রাখতে পারেনি, ছাড় দিতেই হয়েছে নারীকেও উপার্জন করার জন্যে।
তারপর শুধু নারীই নয়, নারী-পুরুষ উভয়েই পরিবারের আয়ের উৎস হয়ে উঠলো।
কি ভাবছেন? নিশ্চই তাদের খুব আর্থিক উন্নতি ঘটেছে ইতোমধ্যে। তারা নিশ্চই সুখের সমুদ্রে ভেসে চলেছে।
কিন্তু ঘটনা তো এখানেই উল্টো। উন্নতি এই সব খেটে খাওয়া শ্রমিকদের হয়নি বরং হয়েছে শিল্প মালিকদের। কারণ তারা কত কম দিয়ে কত পরিশ্রম করানো যায় তার সূক্ষ্ম হিসেব অনেক আগেই করে ফেলেছিল। তাদের শিল্পের পেছনে শ্রম দেয়া মানুষ গুলিকে তারা কোনদিন মানুষ হিসেবে কল্পনাই করেনি, করেছে উৎপাদন যন্ত্র হিসেবে। আর যন্ত্র নিয়ে এত ভাবার সময় কোথায়। একটা বিকল হয়েছে তো অন্য আরেকটা তো তার জায়গায় পূরণ করার জন্য, আর সেটাও খুব সহজেই পাওয়া যাচ্ছে। তাই কোনরকম খেয়ে পড়ে বেঁচে থাকার জন্যে কিছু পারিশ্রমিকের নামে ভিক্ষা দিয়ে চালাচ্ছিল এতকাল।
কিন্তু তাতেও মনে শান্তি হয় নি তাদের। এবার সেই পারিশ্রমিক বন্ধ করে দিয়ে শুধুই খাটাতে উদ্ভূত হয়েছে তারা। আর এটার বিরোধিতা করতে গেলেও দুনিয়ার সব বিপত্তি তৈরি করে দেয়।
আপনি তাদের হয়ে কিছু করতে যাবেন?
তারা আপনাকেও ছেড়ে কোন কথা বলবে না। লাঠিপেটা করে আপনাকে এলাকা ছাড়া করবে।
এভাবে কতকাল ধরে ঠকে আসবে এরা? এর থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার পথ কি কারো জানা নেই??