বুধবার, এপ্রিল ৩০, ২০১৪

একটা অসম্ভব ভালবাসাকে জয় করার গল্প.....

বর্ষণমুখর কোন এক রাতে গল্পের শুরু.....

 
 
 
 
 
 
 
 
 
      
 
 
 
 
 
 



...... আর তারপর কাছাকাছি থাকা সকল সমস্যার অবসান ঘটিয়ে, সবটা সময়ের জন্যে।









সোমবার, এপ্রিল ০৭, ২০১৪

অদ্ভুতুড়ে স্বপ্ন.....


ঘুমের মধ্যেই এই অস্বস্তি কাজ করছিল। কেমন যেন একটা দম বন্ধ ভাব। মনে হচ্ছিল বুকের উপর ভারী কিছু একটা বসে গলা চেপে ধরেছে। ছটফট করছিলাম খুব কিন্তু খুব অবাক হয়ে আবিষ্কার করলাম আমি কোন শব্দ করার শক্তি পাচ্ছি না, এমনকি নিজের হাতের আঙ্গুলটা পর্যন্ত নাড়াবার শক্তি নেই আমার। অসহায়ের মত শুধু দম নেবার জন্যে ছটফট করতে থাকলাম আমি। কিছুক্ষণ বাদেই বুঝতে পারলাম চারদিক অন্ধকার হয়ে আসছে আমার। মারা যাচ্ছি আমি এটা বুঝতে এতটুকু সমস্যা হচ্ছিল না।


হঠাৎ করে ছটফটানিটা কমে গেল। বুকের উপর চাপটা আগের মতই আছে কিন্তু সেটা এখন আর পিড়া দিচ্ছে না। দম বন্ধ ভাবটা নেই, সাথে দমটাও নিতে হচ্ছিল না আর। কিন্তু এটা কি করে সম্ভব!! দম নেবার প্রয়োজনটাই যদি ফুরবে তবে বোধ শক্তিটা পাচ্ছি কোথা থেকে? নাকি মরে যাবার পরও বোধ শক্তিটা রয়ে যায়? নাকি......

ধরমর করে বিছানায় উঠে বসলাম। বিছানাটা আমার ধস্তাধস্তির চোটে একেবারেই জগাখিচুড়ি টাইপের হয়ে গেছে। এলোমেলো বিছানা ছেড়ে উঠলাম। শিরদাঁড়া বেয়ে ঠাণ্ডা একটা স্রোত নেমে গেলো। ঘড়ি দেখলাম, রাত ৪টা ১০। ভোর হতে এখনো অনেকটা সময় বাকি। স্বপ্নের অস্বস্তিটা এখনো রয়ে গেছে। উঠে বেসিনের সামনে গেলাম হাতমুখ ধোঁয়ার জন্যে।

ঠাণ্ডা পানির স্পর্শ চোখে মুখে লাগার সাথে সাথেই অস্বস্তিটা অনেকটা কমে গেছে। সোজা হয়ে আয়নায় দেখলাম নিজেকে। মনে মনেই হাসি পেয়ে গেলো। কিছুক্ষণ আগেই নিজের মৃত অবস্থা স্বপ্নে দেখলাম আমি আর এখন দিব্যি আয়নার সামনে দাড়িয়ে নিজেকেই দেখছি। কি অদ্ভুত স্বপ্ন! হঠাৎ গলার দিকে চোখ গেল। আয়নার দিকে একটু এগিয়ে ভাল করে গলার দিকে দেখলাম। ৩ টে করে গলার দুপাশে ৬টা দাগ লাল হয়ে আছে। কিন্তু তা কি করে সম্ভব......